বৈশিষ্ট্যযুক্ত পোস্ট
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
"তুমি ছাড়া অসম্পূর্ণ"
"তুমি ছাড়া অসম্পূর্ণ"
✨ অধ্যায় ১: নিউইয়র্কের চিঠি
নিউইয়র্কের এক শীতল সন্ধ্যা। হালকা বরফ পড়ছে জানালার কাঁচে। ফারহান চৌধুরী, ২৮ বছর বয়সী সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, হালকা ধোঁয়া ওঠা কফির কাপ হাতে ধরে বসে আছে তার স্টুডিও অ্যাপার্টমেন্টে। এক কোণে রাখা ছোট্ট টেবিলের ওপর একটা পুরনো খাম। বাংলাদেশ থেকে আসা চিঠি—তানিয়ার লেখা।
তানিয়া হায়দারগঞ্জের মেয়ে। তাদের পরিচয় হয়েছিল চার বছর আগে এক আত্মীয়র বিয়েতে। ফারহান তখন তিন মাসের ছুটি নিয়ে দেশে এসেছিল। তানিয়ার চোখে ছিল সাহস, কথায় ছিল স্বপ্ন। সেই ছুটির সময়েই দুজনের মন জড়িয়ে যায়।
কিন্তু চার বছর ধরে এই ভালোবাসা শুধুই চিঠি, ফোন আর অপেক্ষায় সীমাবদ্ধ। ফারহান বলেছিল, “আমি তোকে নেব এখানে, তানিয়া। একটু সময় দে।”
তানিয়া বলেছিল, “আমি অপেক্ষা করতে পারি... যদি জানি তুই ফিরে আসবি।”
কিন্তু সময় সবকিছু বদলায়।
আজ ফারহানের হাতে থাকা চিঠির মধ্যে লেখা—
“আমি আর পারছি না, ফারহান। মা আমাকে বিয়ে দিয়ে দিতে চায়। হয় তুমি ফিরে এসো, নয়তো আমি হারিয়ে যাব।”
চোখের সামনে ঝাপসা হয়ে আসে সবকিছু। সে জানে—এই চিঠির উত্তরেই তার জীবনের মোড় ঠিক হবে।
✨ অধ্যায় ২: হায়দারগঞ্জের হেমন্ত
বাংলাদেশের এক শান্ত জনপদ—হায়দারগঞ্জ। নভেম্বরের হেমন্তকাল, বাতাসে একটা কুয়াশা-ভরা শীতলতা। চারপাশে ধানের ক্ষেত, দূরে দেখা যায় কলাগাছের সারি। এই জায়গাটাতেই বাস তানিয়া রহমানের। বয়স ২৪, ইংরেজি সাহিত্যে অনার্স শেষ করে এখন স্থানীয় এক কোচিং সেন্টারে পড়ায়। কিন্তু তার চোখের ভাষা বলে—তার মন পড়ে আছে বহু দূরে, আটলান্টিক পাড়ের এক শহরে।
সে প্রতিদিন স্কুল শেষে ছাদে ওঠে, চিঠি লেখে। সেই চিঠিগুলো কখনো ই-মেইলে যায়, কখনো পোস্ট অফিসে। তানিয়ার দাদা ছিলেন একজন ডাক-বিদ্বান, তাই চিঠির ভাষা যেন তার রক্তে।
কিন্তু আজকের দিনটা অন্যরকম। মা হঠাৎ করে বললেন—
"তানিয়া, তোমার জন্য একটা ভালো প্রস্তাব এসেছে। ছেলে ব্যাংকে চাকরি করে, ভালো ঘর। ভাবছি এই সপ্তাহে দেখা করিয়ে দেব।"
তানিয়া চুপ।
সে জানে—এই সমাজে একা ভালোবাসা ধরে রাখা সহজ নয়।
কিন্তু ফারহান তো বলেছিল সে ফিরে আসবে…
তবে আর কতটা অপেক্ষা?
সন্ধ্যায়, জানালার পাশে বসে সে আবার লিখে—
“ফারহান, মা আমাকে প্রস্তাবের কথা বলেছে। আমি জানি না তুমি সত্যিই আসবে কিনা… কিন্তু আমার সময় ফুরিয়ে যাচ্ছে।”
তার কলম থেমে যায়। চোখে জল জমে।
হয়তো কিছু চিঠি কখনো গন্তব্যে পৌঁছায় না… হয়তো কিছু ভালোবাসা কেবল অপেক্ষার মধ্যে হারিয়ে যায়।
✨ অধ্যায় ৩: বন্ধুর কণ্ঠে পুরনো সুর
নিউইয়র্ক, রাত ১১টা।
ফারহান চৌধুরী ল্যাপটপের স্ক্রিনের সামনে বসে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে তানিয়ার সেই চিঠির স্ক্যান কপি দেখে। তার মাথায় কেবল ঘুরপাক খাচ্ছে—"সে কি এবার সত্যিই হারিয়ে যাবে?"
ঠিক তখন ফোনটা বেজে ওঠে।
স্ক্রিনে নাম ভেসে ওঠে—"সাদিয়া রহমান"।
কলেজ লাইফের পুরনো বন্ধু। আজকাল মাঝেমধ্যে কথা হয়, তবে আগের মতন নয়।
ফারহান ফোন ধরে।
“হ্যালো, সাদিয়া?”
— “এই রাত্তিরে ডিস্টার্ব করলাম না তো?”
— “না, ঠিক আছি। কেমন আছো?”
— “তুই ঠিক আছিস না বলেই কল করলাম। আজকাল তোদের খবরে পত্রিকায় নাম আসে না, কিন্তু মুখে চিন্তা স্পষ্ট।”
(হালকা হাসি)
— “সাদিয়া… আমি হয়তো তানিয়াকে হারাতে চলেছি।”
ফোনের ওপাশে কিছুক্ষণ নীরবতা।
তারপর সাদিয়ার কণ্ঠে এক ধরনের কাঁপুনি—“তুই জানিস তো, এমন সময় আমি তোর পাশে থাকতাম… আজও আছি। তবে একটা কথা বলি—প্রেম শুধু আবেগ না, সাহসও লাগে।”
ফারহান জানে সাদিয়া তাকে সবসময় বোঝে।
কিন্তু আজ তানিয়ার চিঠি তার বুকের গভীরে একটা ফাটল ধরিয়ে দিয়েছে।
সে উঠে জানালার পাশে দাঁড়ায়, বরফ পড়ছে।
হঠাৎ মনে পড়ে যায় তানিয়ার সেই প্রথম দেখা দুপুরের কথা—
ঢাকার এক আত্মীয়র বিয়েতে তানিয়ার হাতে থাকা নীল শাড়ির আচল যখন বাতাসে উড়ছিল, তখনই প্রথম ফারহান তাকে দেখেছিল।
সেই হাসি, সেই চোখ… আজও কি একই রকম আছে?
তার মন বলে—"তুই যদি এখন না ফিরিস, তবে আর ফিরতে পারবি না।"
✨ অধ্যায় ৪: সেই পুরনো বারান্দা
হায়দারগঞ্জে এখনো শীত জমে উঠেছে। বিকেলের সোনালি রোদ এসে পড়েছে তানিয়ার পুরনো কাঠের বারান্দায়। বারান্দার দোলনায় বসে সে একটা পুরনো চিঠি হাতে ধরে আছে—ফারহানের লেখা।
চিঠির কাগজটা হলুদ হয়ে এসেছে, কিন্তু অক্ষরগুলো যেন আজও জীবন্ত।
“তানিয়া, আমি যখন প্রথম তোকে দেখি, তখনই জানতাম—তুই আমার গল্পের নায়িকা…
আমি ফিরে আসবো, কথা দিলাম।”
তানিয়া চুপ করে চিঠিটা বুকে চেপে ধরে। আজ তিন বছর কেটে গেছে। ফারহান যোগাযোগ রাখে, কিন্তু কোনো নিশ্চয়তা দেয় না। শুধু বলে—“আরো একটু সময় দাও।”
ঠিক তখনই পাশের ঘর থেকে তার মা ডাকেন,
“তানিয়া, ছেলেপক্ষ কাল আসছে। এইবার রাজি হ তুই, আমিও তো মেয়ে দেখে যেতে চাই...”
তানিয়া চোখ বন্ধ করে। তার বুকের ভিতর কিছু চেপে বসে।
সে জানে, ভালোবাসা মানে শুধু অপেক্ষা নয়—ভালোবাসা মানে হয়তো নিজের স্বপ্নকে আঁকড়ে ধরা, আবার সময়ের কাছে হার মানা।
সেদিন রাতে সে খাতায় বসে লিখে,
“ফারহান, আমি আর পারছি না। কাল আমার জীবনের সবচেয়ে বড় দিন… যদি তুই সত্যিই আমার হয়ে থাকিস, তবে এখনই সময়… ফিরবি?”
চিঠিটা সে মোবাইলে টাইপ করে ইমেইল করে দেয়।
বুক ধড়ফড় করতে থাকে।
সে জানে—এই ইমেইল হয়তো তার জীবন বদলে দেবে।
✈️ অন্যদিকে, নিউইয়র্ক
ফারহান সেই ইমেইল দেখে… তার মাথা যেন ঘুরে যায়।
তানিয়া লিখেছে,
“কাল সকালে যদি তুই না ফিরিস, আমি আর অপেক্ষা করবো না।”
সে নিজের মনকে আর আটকে রাখতে পারে না।
সে উঠে, ব্যাগ গুছিয়ে ফেলে।
একটা টিকিট বুক করে—ঢাকা, বাংলাদেশের উদ্দেশে।
মাঝরাতে সে সাদিয়াকে মেসেজ করে—
“আমি যাচ্ছি… আমার অপেক্ষা শেষ, এখন লড়ার সময়।”
✈️ অধ্যায় ৫: ফিরে আসার সাহস
ঢাকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের টার্মিনাল ২, ভোর ৫টা।
ঘুম জড়ানো চোখে, কাঁধে ব্যাগ ঝুলিয়ে ফারহান ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসে ইমিগ্রেশন গেট থেকে। শীতল ভোরের বাতাস মুখে লাগতেই তার ভেতরের উত্তেজনা যেন দ্বিগুণ হয়।
তিন বছর পর সে বাংলাদেশে। এই মাটি, এই গন্ধ—সব কিছুই পরিচিত, তবু যেন এক অজানা ভয় বুক চেপে ধরে।
সে জানে, হাতে সময় কম। তানিয়ার বাসায় যেতে হবে তার আগে, যতদূর সম্ভব… "আগে" মানে—তার সিদ্ধান্ত নেবার আগেই।
ফারহান ক্যাব নিয়ে রওনা দেয় হায়দারগঞ্জের উদ্দেশে।
🏠 হায়দারগঞ্জ – সকাল ৭টা
তানিয়া এখনো ঘুমাতে পারেনি। তার চোখের নিচে কালি, মন দুফাঁটা এক উত্তেজনায় কাঁপছে।
মায়ের মুখে বারবার একটা কথাই—
“বিয়ের সব আয়োজন ঠিকঠাক… ছেলে ভালো, ব্যাংকে চাকরি, কানাডায় সেটেল্ড।”
কিন্তু তানিয়া জানে, তার হৃদয় এখনো কেবল একটা নামই উচ্চারণ করে—
"ফারহান…"
সে প্রতীক্ষায়, জানালার পাশে বসে থাকে। সময় কাটে খুব ধীরে।
🕒 সকাল ৮টা ৪৫
বাসার গেটের সামনে হঠাৎ একটা ক্যাব এসে দাঁড়ায়।
ফারহান দরজায় দাঁড়িয়ে। কাঁধে ব্যাগ, চোখে jetlag-এর ছাপ, কিন্তু হৃদয়ে কেবল একটা দৃঢ় বিশ্বাস—
"তানিয়া আমার… আমি ওকে হারাতে আসিনি।"
ডোরবেল বেজে ওঠে।
তানিয়ার মা দরজা খুলতেই চমকে যান।
“কে… আপনি?”
— “আমি ফারহান। আমি তানিয়ার জন্য এসেছি।”
ঘরের ভেতরে হঠাৎ গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে।
তানিয়া নিচে আসে… ধীরে ধীরে।
দুজনের চোখ আটকে যায় এক বিন্দুতে। সময় থেমে যায়।
একটা দীর্ঘ নীরবতা।
তানিয়া ফিসফিস করে বলে,
“তুই এলি… সত্যিই এলি?”
ফারহান চোখে জল নিয়ে হাসে,
“তুই বলেছিলি—না ফিরলে আর দেখা হবে না। আমি ফিরে এসেছি। এবার কোনো ভুল হবে না।”
তানিয়ার চোখে জল। সে সামনে এগিয়ে আসে…
একটা নিঃশব্দ অভিমান ভেঙে গিয়ে মিলিয়ে যায়… ভালোবাসার স্পর্শে।
💔 অধ্যায় ৬: সমাজের দেয়াল
ঘরের ভেতর টানটান উত্তেজনা। ফারহান দাঁড়িয়ে, তানিয়া তার পাশে, আর মায়ের মুখে কেবল হতবাক দৃষ্টি।
মা বললেন,
“তুই তো কানাডা চলে গিয়েছিলি। মেয়েকে কিছু না বলে! এখন এসে আবার… এটা কি নাটক নাকি?”
ফারহান মাথা নিচু করে বলল,
“আমি ভুল করেছিলাম খালা। কিন্তু আমি এসেছি শুধুই তানিয়ার জন্য। আমি জানি ও আমার অপেক্ষায় ছিল, আমি এই ভালোবাসাকে শেষ হতে দিতে পারি না।”
তানিয়া এগিয়ে এসে বলল,
“মা, আমি তোকে কষ্ট দিইনি কখনো। এবার আমাকে একটু শুনে দেখো। আমি ওকে এখনো ভালোবাসি।”
মা কাঁপা গলায় বললেন,
“কিন্তু সমাজ? আত্মীয়স্বজন? তোর বিয়ের কার্ড ছাপা হয়ে গেছে… অতিথি ডাকাও শেষ।”
তানিয়া কাঁপা কণ্ঠে বলল,
“তাদের কাছে আমার মুখের হাসি, চোখের জল কি কিছুই গুরুত্বপূর্ণ নয়?”
মা চুপ।
👥 বিকেলের আলোচনা
বাড়িতে আত্মীয়েরা জড়ো হয়। কারও চোখে তাজ্জব, কারও ঠোঁটে ফিসফাস।
“ছেলেটা তো বিদেশ ফেরত। আবার এসেছে মেয়েটার জন্য… রোমান্টিক বটে!”
“তবে তো সে ভদ্রই মনে হচ্ছে। কিন্তু সমাজ মেনে নেবে তো?”
ফারহান মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে বলে,
“আমি তানিয়ার স্বপ্ন, শুধু অতীত নই। আমি তার পাশে থাকব, আজীবন। যদি আপনারা অনুমতি দেন।”
একজন বয়স্ক আত্মীয় বললেন,
“ভালোবাসার জন্য সাহস লাগে। এরা সেই সাহস করেছে। আমরা যদি পেছনে টানি, তাহলে কী বলব নিজেদের বিবেককে?”
🌅 সন্ধ্যার সিদ্ধান্ত
শেষমেশ তানিয়ার মা দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেললেন।
“তোমাদের ভালোবাসায় আমি ভুল দেখছি না। যদি সত্যিই একে অপরকে বোঝো, তাহলে সমাজের ভয় পেও না। ভালোবাসা এমন কিছু যা পাবে না বারবার…”
তানিয়া ফারহানের হাত ধরে, আর বলার কিছু থাকে না।
💍 অধ্যায় ৭: ভালোবাসার প্রতিজ্ঞা
ঢাকার বসুন্ধরা কমিউনিটি সেন্টার, সন্ধ্যা ছটা। সাজসজ্জায় যেন এক স্বপ্নের রাজ্য। লাল-সোনালী আলোর মাঝে তানিয়া দাঁড়িয়ে আয়নার সামনে। পরনে গাঢ় মেরুন রঙের বেনারসি, চোখে হালকা কাজল, ঠোঁটে এক ঝলমলে হাসি—যা অপেক্ষার বছরের ক্লান্তিকে ছাপিয়ে গেছে।
মায়ের মুখেও হাসি।
“তুই আজ সত্যিই পরিণত হয়ে গেছিস মা। সাহস দেখিয়েছিস, নিজের ভালোবাসার জন্য দাঁড়িয়েছিস।”
তানিয়া বলল,
“ভালোবাসা মানে তো শুধু অনুভব নয় মা, দায়িত্বও। আমি সেই দায়িত্ব নিতে শিখেছি।”
👔 ফারহান-এর প্রস্তুতি
ওপাশে ফারহান তার নীল পাঞ্জাবি পরা আয়নায় দেখে। আজ যেন তার চোখে আর কোনো দুঃখ নেই, কেবল তৃপ্তি। বন্ধু রবি বলল,
“ভাই, তুই কানাডা ফিরেও যেতে পারতিস। কিন্তু তুই ফিরেছিস তানিয়ার কাছে, ওর পাশে থাকার জন্য।”
ফারহান মুচকি হাসে,
“এই জীবনে যা কিছু হারিয়েছি, তার চেয়ে বেশি পেয়েছি আজ। আমি শুধু ওর পাশে থাকতে চাই—সারাজীবন।”
🎊 বিয়ে ও অঙ্গীকার
বিয়ের আসর শুরু হয়। অতিথিরা ভালোবাসার এই জয়ের সাক্ষী হতে এসেছে। মুহূর্তটি যেন স্থির। কাজী সাহেব বললেন—
“ফারহান হোসেন, আপনি কি তানিয়া রহমানকে স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করছেন?”
“জি, আমি মন থেকে চাই, সব সময় চাই।”
“তানিয়া রহমান, আপনি কি ফারহান হোসেনকে স্বামী হিসেবে গ্রহণ করছেন?”
“আমি সারা জীবন ওর সঙ্গী হতে চাই।”
তারপর… একটি চিরন্তন মিলন।
🌙 শেষাংশ: একটি নতুন সূচনা
বিয়ের রাতে ছাদে দাঁড়িয়ে তানিয়া ফারহানকে বলে,
“এই অপেক্ষার ঋতু তো এখন শেষ হল, তাই না?”
ফারহান তার কাঁধে হাত রাখে,
“না রানি, এটা তো আসলে আমাদের গল্পের শুরু মাত্র।”
আকাশের তারা গুনে তারা হাসে—একসাথে।
💌 উপসংহার
ভালোবাসা সব বাধা পেরিয়ে যায় যদি দুজন মানুষ একে অপরের পাশে দাঁড়ায়।
এই গল্প শুধু ফারহান আর তানিয়ার না, এটা তোমার-আমার-আমাদের সবার…
শেষ।
জনপ্রিয় পোস্টসমূহ
নিজের ব্লগে ই-কমার্স ফিচার যুক্ত করার উপায় (প্রোডাক্ট বিক্রি করুন সরাসরি ব্লগ থেকেই)
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
Google Sites দিয়ে ফ্রি ওয়েবসাইট বানিয়ে ইনকাম করুন (Step by Step বাংলা গাইড ২০২৫)
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন